বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ডিমলায় গুরি গুরি বৃষ্টি ও তিস্তার ভাঙ্গনে জনজীবন অতিষ্ঠ

কয়েক দিন ধরে গুরি গুরি বৃষ্টি পাতের ফলে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় জনজীবন অতিষ্ট হয়ে পরেছে। যার ফলে নিম্ন আয়ের মানুষ পরেছে চরম বিপাকে। অপর দিকে একই উপজেলার ৮ নং ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়ন ছাতুনামা, ভেন্ডাবাড়ী মৌজার লোকদের আবাদি জমি, বসতবাড়ি একের পর এক কেরে নিচ্ছে সর্বগ্রাসী তিস্তা নদীর ভাঙ্গন।

জীবন বাঁচার তাগিদে ইউনিয়ননের কেল্লা পাড়া নামক উঁচু স্থানে অবস্থান করে মানুষেরা। আজ প্রায় বিশ দিন ধরে কেল্লা পাড়ার ৬৮০ পরিবার পানির উপড়ে মানবেতর দিন পার করছেন। তাদের পূর্ণবাসন করা না হলে পানি বাহিত বিভিন্ন রোগে তারা নিজেরাও পরবে এবং অন্যত্রে তা ছরাবে।

এ ব্যপারে পানিবন্দী এলিজা, বানাছা, আব্দুল মান্নান,আলাউদ্দিন, সাইদুল ইসলাম, নজরুল ইসলামসহ আরও অনেকে বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে দেয়া ত্রাণ যেমন দরকার তার চেয়ে বেশি দরকার আমাদের জন্য স্থায়ী বাস স্থানের। নদী শাসন করা হলে এ দুঃখ আর আমাদের থাকবেনা। এ জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জন নেত্রী শেখ হাসিনা নিকট আমাদের প্রাণের আকুতি তিস্তা নদী ভাঙ্গন থেকে আমাদের বাঁচান।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুর রহমান জাগো২৪.নেট-কে বলেন, এ নিঠুর দূর অবস্থা থেকে বাঁচার এক মাত্র উপায় তিস্তা নদী শাসন। এ শাসনের পরিকল্পনা সরকারের থাকলেও কবে যে তা বাস্তব রুব নিবে তা আমার জানার বাহিরে।

পানি বন্দী লোকদের মাঝে কি পরিমাণ সরকারের পক্ষ থেকে সহায়তা করা হয়ছে জানতে চাইলে ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম, মোজাফর হক শুকারু বলেন, গত ১৬ আগস্ট বাড়ি ভাঙ্গা পরিবারদের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়। পানি বন্দী পরিবারদের মাঝে এখনো প্রয়োজনের তুলনায় বরাদ্দ কম হওয়ায় তাদের মাঝে খাদ্য সহায়তা পৌঁছানো হয়নি।

জনপ্রিয়

ডিমলায় গুরি গুরি বৃষ্টি ও তিস্তার ভাঙ্গনে জনজীবন অতিষ্ঠ

প্রকাশের সময়: ০৮:৫৩:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ অগাস্ট ২০২১

কয়েক দিন ধরে গুরি গুরি বৃষ্টি পাতের ফলে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় জনজীবন অতিষ্ট হয়ে পরেছে। যার ফলে নিম্ন আয়ের মানুষ পরেছে চরম বিপাকে। অপর দিকে একই উপজেলার ৮ নং ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়ন ছাতুনামা, ভেন্ডাবাড়ী মৌজার লোকদের আবাদি জমি, বসতবাড়ি একের পর এক কেরে নিচ্ছে সর্বগ্রাসী তিস্তা নদীর ভাঙ্গন।

জীবন বাঁচার তাগিদে ইউনিয়ননের কেল্লা পাড়া নামক উঁচু স্থানে অবস্থান করে মানুষেরা। আজ প্রায় বিশ দিন ধরে কেল্লা পাড়ার ৬৮০ পরিবার পানির উপড়ে মানবেতর দিন পার করছেন। তাদের পূর্ণবাসন করা না হলে পানি বাহিত বিভিন্ন রোগে তারা নিজেরাও পরবে এবং অন্যত্রে তা ছরাবে।

এ ব্যপারে পানিবন্দী এলিজা, বানাছা, আব্দুল মান্নান,আলাউদ্দিন, সাইদুল ইসলাম, নজরুল ইসলামসহ আরও অনেকে বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে দেয়া ত্রাণ যেমন দরকার তার চেয়ে বেশি দরকার আমাদের জন্য স্থায়ী বাস স্থানের। নদী শাসন করা হলে এ দুঃখ আর আমাদের থাকবেনা। এ জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জন নেত্রী শেখ হাসিনা নিকট আমাদের প্রাণের আকুতি তিস্তা নদী ভাঙ্গন থেকে আমাদের বাঁচান।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুর রহমান জাগো২৪.নেট-কে বলেন, এ নিঠুর দূর অবস্থা থেকে বাঁচার এক মাত্র উপায় তিস্তা নদী শাসন। এ শাসনের পরিকল্পনা সরকারের থাকলেও কবে যে তা বাস্তব রুব নিবে তা আমার জানার বাহিরে।

পানি বন্দী লোকদের মাঝে কি পরিমাণ সরকারের পক্ষ থেকে সহায়তা করা হয়ছে জানতে চাইলে ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম, মোজাফর হক শুকারু বলেন, গত ১৬ আগস্ট বাড়ি ভাঙ্গা পরিবারদের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়। পানি বন্দী পরিবারদের মাঝে এখনো প্রয়োজনের তুলনায় বরাদ্দ কম হওয়ায় তাদের মাঝে খাদ্য সহায়তা পৌঁছানো হয়নি।