শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বহুরুপি স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর অভিযোগ

বিয়ে করাই যার ব্যাবসা এমন এক বহুরূপী প্রতারক মিজানের বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জ সদর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন তার দিত্বীয় স্ত্রী সুলতান আক্তার(২৬)।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে , পটুয়াখালী জেলা সদর উপজেলার চান্দুখালী এলাকার রফিকুল ইসলাম মালেকের ছেলে মিজানুর রহমান (৪২) নারায়ণগঞ্জ জেলা সদর উপজেলার হাজীগঞ্জ এম সার্কাস এলাকার এরশাদ হোসেনের কন্য সুলতানা আক্তারের সঙ্গে ৩ আগস্ট বিয়ে  হয়। এ বিয়ের পর হাজীগঞ্জ এম সার্কাস তোতা খন্দকার ভাড়া বাড়িতে স্বামী-স্ত্রী হিসাবে ঘর সংসার করে আসছিলেন তারা।  কিছুদিন ঘর সংসার করার পর পালিয়ে যায় প্রতারক মিজানুর রহমান।

উল্লেখ্য, যে বহুরুপী প্রতারক মিজানুর রহমান পূর্বে বিবাহিত ছিল। তা সম্পূর্ণভাবে গোপন করছেন। পরবর্তীতে  তার বিবাহের কথা জানলে সেটি  স্বীকার করেন মিজানুর। এরই মধ্যে নারী লোভী বহুরুপী প্রতারক মিজানুর রহমান বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে সুলতানার কাছে থেকে নগদ এক লাখ টাকা, দুইভরি স্বর্ণরে গহনা ও স্মার্ট ফোনসহ গুরুত্বপূর্ণ কিছু ডকুমেন্টস নিয়ে পালিয়ে যায় মিজানুর।

এসব তথ্য নিশ্চিত করে সুলতনা আক্তার বলেন, বিবাহর মাস থেকেই যৌতুকের জন্য আমার উপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতো। প্রতিদিনই মাঝে মাঝে মেরে ফেলারও হুমকি প্রদান করতো।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত মিজানুরের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।

বহুরুপি স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর অভিযোগ

প্রকাশের সময়: ০৬:১৯:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ নভেম্বর ২০২১

বিয়ে করাই যার ব্যাবসা এমন এক বহুরূপী প্রতারক মিজানের বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জ সদর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন তার দিত্বীয় স্ত্রী সুলতান আক্তার(২৬)।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে , পটুয়াখালী জেলা সদর উপজেলার চান্দুখালী এলাকার রফিকুল ইসলাম মালেকের ছেলে মিজানুর রহমান (৪২) নারায়ণগঞ্জ জেলা সদর উপজেলার হাজীগঞ্জ এম সার্কাস এলাকার এরশাদ হোসেনের কন্য সুলতানা আক্তারের সঙ্গে ৩ আগস্ট বিয়ে  হয়। এ বিয়ের পর হাজীগঞ্জ এম সার্কাস তোতা খন্দকার ভাড়া বাড়িতে স্বামী-স্ত্রী হিসাবে ঘর সংসার করে আসছিলেন তারা।  কিছুদিন ঘর সংসার করার পর পালিয়ে যায় প্রতারক মিজানুর রহমান।

উল্লেখ্য, যে বহুরুপী প্রতারক মিজানুর রহমান পূর্বে বিবাহিত ছিল। তা সম্পূর্ণভাবে গোপন করছেন। পরবর্তীতে  তার বিবাহের কথা জানলে সেটি  স্বীকার করেন মিজানুর। এরই মধ্যে নারী লোভী বহুরুপী প্রতারক মিজানুর রহমান বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে সুলতানার কাছে থেকে নগদ এক লাখ টাকা, দুইভরি স্বর্ণরে গহনা ও স্মার্ট ফোনসহ গুরুত্বপূর্ণ কিছু ডকুমেন্টস নিয়ে পালিয়ে যায় মিজানুর।

এসব তথ্য নিশ্চিত করে সুলতনা আক্তার বলেন, বিবাহর মাস থেকেই যৌতুকের জন্য আমার উপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতো। প্রতিদিনই মাঝে মাঝে মেরে ফেলারও হুমকি প্রদান করতো।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত মিজানুরের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।