বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নয় মাস পর সর্বনিম্ন কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে কোভিড আক্রান্ত মোট রোগী শনাক্ত হয়েছে ৩৬৩ জন।

সর্বশেষ কম রোগী শনাক্ত হয়েছিল গত বছরের ২৫শে এপ্রিল। সেদিন ৩০৯ জন রোগী শনাক্তের তথ্য জানানো হয়েছিল। সেদিন মৃত্যু হয়েছিল সাতজনের।

এরপর থেকেই দেশে শনাক্ত হওয়া রোগীর হার বাড়তে শুরু করে। গত বছরের মে-জুন মাসে প্রতিদিন প্রায় চার হাজার করে রোগী শনাক্ত হয়েছিল।দেশে এ নিয়ে মোট রোগী শনাক্ত হলো ৫ লাখ ৩৪ হাজার ৭৭০ জন।

গত ২৪ ঘণ্টায় মোট মৃত্যু হয়েছে ১৭ জনের। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হলো ৫ হাজার ১১১ জনের।

গত ২৪ ঘণ্টায় ১২,০৮৪ নমুনা পরীক্ষা করে এসব তথ্য জানা গেছে।স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, এখন প্রতি ১০০টি নমুনা পরীক্ষায় তিন জন করে রোগী শনাক্ত হচ্ছে।

তবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রোগী শনাক্তের হার কমলেও তার মানে এই নয় যে, করোনাভাইরাসের প্রকোপ কমেছে। আক্রান্ত হলেও অনেকের পরীক্ষা করাতে অনীহাও কম রোগী শনাক্তের কারণ হিসাবে কাজ করছে।

এছাড়াও কোভিড-১৯ জীবাণু বহনকারী অনেকের উপসর্গ না থাকার কারণে রোগ বিস্তারের আশংকা এখনও রয়েছে বলে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে দিয়েছেন।

তারা সবাইকে যথানিয়মে স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছেন। গত বুধবার থেকে করোনাভাইরাসের টিকা দেয়ার কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে।

জনপ্রিয়

নয় মাস পর সর্বনিম্ন কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত

প্রকাশের সময়: ০৯:৫৪:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২১

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে কোভিড আক্রান্ত মোট রোগী শনাক্ত হয়েছে ৩৬৩ জন।

সর্বশেষ কম রোগী শনাক্ত হয়েছিল গত বছরের ২৫শে এপ্রিল। সেদিন ৩০৯ জন রোগী শনাক্তের তথ্য জানানো হয়েছিল। সেদিন মৃত্যু হয়েছিল সাতজনের।

এরপর থেকেই দেশে শনাক্ত হওয়া রোগীর হার বাড়তে শুরু করে। গত বছরের মে-জুন মাসে প্রতিদিন প্রায় চার হাজার করে রোগী শনাক্ত হয়েছিল।দেশে এ নিয়ে মোট রোগী শনাক্ত হলো ৫ লাখ ৩৪ হাজার ৭৭০ জন।

গত ২৪ ঘণ্টায় মোট মৃত্যু হয়েছে ১৭ জনের। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হলো ৫ হাজার ১১১ জনের।

গত ২৪ ঘণ্টায় ১২,০৮৪ নমুনা পরীক্ষা করে এসব তথ্য জানা গেছে।স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, এখন প্রতি ১০০টি নমুনা পরীক্ষায় তিন জন করে রোগী শনাক্ত হচ্ছে।

তবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রোগী শনাক্তের হার কমলেও তার মানে এই নয় যে, করোনাভাইরাসের প্রকোপ কমেছে। আক্রান্ত হলেও অনেকের পরীক্ষা করাতে অনীহাও কম রোগী শনাক্তের কারণ হিসাবে কাজ করছে।

এছাড়াও কোভিড-১৯ জীবাণু বহনকারী অনেকের উপসর্গ না থাকার কারণে রোগ বিস্তারের আশংকা এখনও রয়েছে বলে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে দিয়েছেন।

তারা সবাইকে যথানিয়মে স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছেন। গত বুধবার থেকে করোনাভাইরাসের টিকা দেয়ার কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে।