মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এবার ঝাল কমলো বাজারে আদা-রসূনের

আমদানি বাড়ায় দিনাজপুরের হিলি বাজারে কমেছে আদা ও রসূনের দাম। ভারত থেকে আমদানিকৃত আদা বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকা কেজি দরে। দেশি রসূন বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি দরে। রমজানের মধ্যেও কম দামে এসব পণ্য কিনতে পেরে খুশি সাধারণ ক্রেতারা।
রোববার (৯ মার্চ) দুপুরে হিলি বাজার ঘুরে জানা যায়, দুই সপ্তাহ আগে দেশি রসূনের কেজি ছিলো ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা কেজি। দাম কমে আজ তা বিক্রি হচ্ছে পাইকারি বাজারে ৭০ টাকা কেজি দরে, খুচরা বাজারে তা বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজি দরে। এক মাস আগে ভারত থেকে আমদানিকৃত আদার কেজি ছিলো ১৭০ টাকা কেজি। দাম কমে পাইকারি বাজারে তা বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকা কেজি দরে, খুচরা বাজারে তা বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা কেজি দরে। চলতি রমজান মাসেও কম দামে এসব পণ্য কিনতে পেরে স্বস্তি ফিরেছে নিম্ন আয়ের মানুষদের।
ভ্যানচালক আহসান হাবীব বলেন, গত রমজানের চেয়ে এবার রমজানে মোটামুটি আমরা স্বস্তিতে বাজার-ঘাট করতে পারছি। প্রায় সবজির দাম নাগালের মধ্যে। তবে গত মাসে আদা নিয়েছিলাম ১৬০ টাকা কেজি, আজ তা কিনলাম পাইকারি বাজারে ৯০ টাকা কেজি। গত বছর কিন্তু এই আদার দাম ছিলো ২০০ টাকার উপর।
কামরুল ইসলাম নামের এক ক্রেতা বলেন, বাজারে রসূনের ঝাল অনেকটা কমে গেছে। দুই সপ্তাহ আগে ১৫০ টাকা কেজি রসূন ক্রয় করেছিলাম। আজ পাইকারি বাজারে ৭০ টাকা কেজি হিসেবে ক্রয় করলাম।
হিলি বাজারে আদা, রসূন ও পেঁয়াজ ব্যবসায়ী ফেরদৌস রহমান বলেন, রমজানের শুরু থেকে আদা, রসূনসহ পেঁয়াজের দাম কমে যাচ্ছে। ভারত থেকে পর্যাপ্ত আদার আমদানি বৃদ্ধি এবং দেশে রসূনের ফলন দ্বিগুণ হওয়ায় এসব নিত্যপণ্যের দাম কমে যাচ্ছে। বর্তমান রসূন পাইকারি বিক্রি করা হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি। আদার কেজি বিক্রি করা হচ্ছে পাইকারি ৯০ টাকা কেজি। দাম কমে যাওয়ায় স্বস্তি ক্রেতাদের মাঝে।
জনপ্রিয়

এবার ঝাল কমলো বাজারে আদা-রসূনের

প্রকাশের সময়: ০৬:২৫:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ মার্চ ২০২৫
আমদানি বাড়ায় দিনাজপুরের হিলি বাজারে কমেছে আদা ও রসূনের দাম। ভারত থেকে আমদানিকৃত আদা বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকা কেজি দরে। দেশি রসূন বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি দরে। রমজানের মধ্যেও কম দামে এসব পণ্য কিনতে পেরে খুশি সাধারণ ক্রেতারা।
রোববার (৯ মার্চ) দুপুরে হিলি বাজার ঘুরে জানা যায়, দুই সপ্তাহ আগে দেশি রসূনের কেজি ছিলো ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা কেজি। দাম কমে আজ তা বিক্রি হচ্ছে পাইকারি বাজারে ৭০ টাকা কেজি দরে, খুচরা বাজারে তা বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজি দরে। এক মাস আগে ভারত থেকে আমদানিকৃত আদার কেজি ছিলো ১৭০ টাকা কেজি। দাম কমে পাইকারি বাজারে তা বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকা কেজি দরে, খুচরা বাজারে তা বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা কেজি দরে। চলতি রমজান মাসেও কম দামে এসব পণ্য কিনতে পেরে স্বস্তি ফিরেছে নিম্ন আয়ের মানুষদের।
ভ্যানচালক আহসান হাবীব বলেন, গত রমজানের চেয়ে এবার রমজানে মোটামুটি আমরা স্বস্তিতে বাজার-ঘাট করতে পারছি। প্রায় সবজির দাম নাগালের মধ্যে। তবে গত মাসে আদা নিয়েছিলাম ১৬০ টাকা কেজি, আজ তা কিনলাম পাইকারি বাজারে ৯০ টাকা কেজি। গত বছর কিন্তু এই আদার দাম ছিলো ২০০ টাকার উপর।
কামরুল ইসলাম নামের এক ক্রেতা বলেন, বাজারে রসূনের ঝাল অনেকটা কমে গেছে। দুই সপ্তাহ আগে ১৫০ টাকা কেজি রসূন ক্রয় করেছিলাম। আজ পাইকারি বাজারে ৭০ টাকা কেজি হিসেবে ক্রয় করলাম।
হিলি বাজারে আদা, রসূন ও পেঁয়াজ ব্যবসায়ী ফেরদৌস রহমান বলেন, রমজানের শুরু থেকে আদা, রসূনসহ পেঁয়াজের দাম কমে যাচ্ছে। ভারত থেকে পর্যাপ্ত আদার আমদানি বৃদ্ধি এবং দেশে রসূনের ফলন দ্বিগুণ হওয়ায় এসব নিত্যপণ্যের দাম কমে যাচ্ছে। বর্তমান রসূন পাইকারি বিক্রি করা হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি। আদার কেজি বিক্রি করা হচ্ছে পাইকারি ৯০ টাকা কেজি। দাম কমে যাওয়ায় স্বস্তি ক্রেতাদের মাঝে।