শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাঁথিয়ায় গো-খাদ্যের চড়া দামে খামারিরা হতাশায়

পাবনা তথা দেশের অন্যতম দুগ্ধ উৎপাদনখ্যাত এলাকা হিসেবে পরিচিত সাঁথিয়া। এ এলাকার দুগ্ধখামারিদের অভিযোগ, পাঁচ বছরে গো-খাদ্যের দাম দফায় দফায় বেড়ে দিগুণ হলেও একটুও বাড়েনি দুধের দাম। এ নিয়ে হতাশ খামারিরা। আয়-ব্যয়ের হিসাব মিলাতে না পেরে অনেক খামারি গরু বিক্রি করে দিতে বাধ্য হচ্ছেন।

খামারি ও দুগ্ধব্যবসায়িদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, ৪-৫ বছর আগে বস্তা প্রতি ফিড ৪ শ’ টাকা থেকে ৫শ’ টাকা এবং গমের ভূসি বস্তাপ্রতি ৮শ’ টাকা থেকে ৯শ’ টাকা ছিল। সম্প্রতি উপজেলার হাট-বাজার ঘুরে দেখা গেছে,প্রতি বস্তা ফিড ৮শ’ টাকা থেকে এক হাজার টাকা,ছোলার ভূসি প্রতিবস্তা ১৪শ’ টাকা থেকে ১৫শ’ টাকা,চালের খুদ প্রতিবস্তা প্রতি বস্তা ১৬শ’ টাকা থেকে ১৭শ’ টাকায় কিনতে হচ্ছে।

সাঁথিয়া বাজারের গো-খাদ্য ব্যবসায়ী মজিবর রহমান. বলেন, নেপিয়ার ঘাস মুঠো আটি ৮/১০ টাকা, প্রতিমণ খড় কিনতে হচ্ছে ৫-৬ শ’ টাকা করে।

সাঁথিয়া পৌরসভাধীন কোনাবাড়িয়া গ্রামের গরুর খামারি ওহিদুল ইসলাম জাগো২৪.নেট-কে বলেন, প্রতি লিটার দুধ বিক্রি করছি ৪০ থেকে ৪৫ টাকা দরে। পাঁচ বছর আগেও একই দামে দুধ বিক্রি করেছি। এখন দুধ বিক্রির টাকায় গরুর খাবারও হচ্ছে না। সাঁথিয়া উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ জহুরুল ইসলাম বলেন,গো-খাদ্যের দাম সহনশীল হওয়া প্রয়োজন।

সাঁথিয়ায় গো-খাদ্যের চড়া দামে খামারিরা হতাশায়

প্রকাশের সময়: ০২:১১:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ এপ্রিল ২০২২

পাবনা তথা দেশের অন্যতম দুগ্ধ উৎপাদনখ্যাত এলাকা হিসেবে পরিচিত সাঁথিয়া। এ এলাকার দুগ্ধখামারিদের অভিযোগ, পাঁচ বছরে গো-খাদ্যের দাম দফায় দফায় বেড়ে দিগুণ হলেও একটুও বাড়েনি দুধের দাম। এ নিয়ে হতাশ খামারিরা। আয়-ব্যয়ের হিসাব মিলাতে না পেরে অনেক খামারি গরু বিক্রি করে দিতে বাধ্য হচ্ছেন।

খামারি ও দুগ্ধব্যবসায়িদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, ৪-৫ বছর আগে বস্তা প্রতি ফিড ৪ শ’ টাকা থেকে ৫শ’ টাকা এবং গমের ভূসি বস্তাপ্রতি ৮শ’ টাকা থেকে ৯শ’ টাকা ছিল। সম্প্রতি উপজেলার হাট-বাজার ঘুরে দেখা গেছে,প্রতি বস্তা ফিড ৮শ’ টাকা থেকে এক হাজার টাকা,ছোলার ভূসি প্রতিবস্তা ১৪শ’ টাকা থেকে ১৫শ’ টাকা,চালের খুদ প্রতিবস্তা প্রতি বস্তা ১৬শ’ টাকা থেকে ১৭শ’ টাকায় কিনতে হচ্ছে।

সাঁথিয়া বাজারের গো-খাদ্য ব্যবসায়ী মজিবর রহমান. বলেন, নেপিয়ার ঘাস মুঠো আটি ৮/১০ টাকা, প্রতিমণ খড় কিনতে হচ্ছে ৫-৬ শ’ টাকা করে।

সাঁথিয়া পৌরসভাধীন কোনাবাড়িয়া গ্রামের গরুর খামারি ওহিদুল ইসলাম জাগো২৪.নেট-কে বলেন, প্রতি লিটার দুধ বিক্রি করছি ৪০ থেকে ৪৫ টাকা দরে। পাঁচ বছর আগেও একই দামে দুধ বিক্রি করেছি। এখন দুধ বিক্রির টাকায় গরুর খাবারও হচ্ছে না। সাঁথিয়া উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ জহুরুল ইসলাম বলেন,গো-খাদ্যের দাম সহনশীল হওয়া প্রয়োজন।