রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

করোনার কারণে সব এলোমেলো হয়ে গেছে আইরিনের

  • বিনোদন ডেস্ক
  • প্রকাশের সময়: ০৬:১৯:৪৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২১
  • ১১

করোনার কারণে গেল বছর চলচ্চিত্রাঙ্গনে অনেক শিল্পীরই কোনো চলচ্চিত্র মুক্তি পায়নি। এই তালিকায় আছেন চিত্রনায়িকা আইরিন সুলতানাও। ২০১৯-এ তার দু’টি চলচ্চিত্র মুক্তি পেয়েছিল। তবে এ নিয়ে তেমন আক্ষেপ নেই এই গ্ল্যামারকন্যার। আইরিন বলেন, গত বছর তো করোনার কারণে সব এলোমেলো হয়ে গেছে। আমার কোনো সিনেমা মুক্তি পায়নি। এ নিয়ে তেমন মন খারাপ কাজ করছে না। কারণ মহামারির এই সময়ে মানুষের যে অবস্থা ছিল তাতে হলে যাওয়ার মতো অবস্থা বা নতুন সিনেমা মুক্তির সুযোগ ছিল না।

পরিস্থিতিই তো স্বাভাবিক ছিল না। স্বাভাবিক সময়ে যদি মুক্তি না পেতো তখন হয়তো খারাপ লাগতো। গত বছর এই ব্যস্ত নায়িকা খানিকটা অবসর সময়ই কাটিয়েছেন। নতুন স্বাভাবিকে একটি সিনেমা, বিজ্ঞাপন ও কিছু ফটোশুট করেছেন। এসব নিয়েই ছিল তার ব্যস্ততা। গত বছরের মতো এতো কম সিনেমা স্বাধীনতার পর আর মুক্তি পায়নি এ দেশে। এ ব্যাপারে এই অভিনেত্রী বলেন, ২০১৩ সালে আমি সিনেমায় কাজ শুরু করি। তখন বছরে ৭০-৭৫টা সিনেমা মুক্তি পেতো। এখন যতই দিন যাচ্ছে তো সিনেমা মুক্তির সংখ্যা কমেই চলেছে। আমার মনে হয় একটা পরিবর্তন দরকার। যেটা শুধু শিল্পী, নির্মাতারা করতে পারবেন না। সবার প্রচেষ্টা দরকার। এ ছাড়া আরেকটা বিষয় যেটা নিয়ে খুব ঝামেলায় পড়তে হয়। প্রযোজকরা শিল্পীদের সুবিধা-অসুবিধা বুঝতে চান না। তাই এক্ষেত্রে প্রফেশনাল প্রযোজক লাগবে। তাদের চিন্তাধারায় পরিবর্তন আনতে হবে। আমি ছোট মানুষ। অনেকেই মনে করতে পারেন অনেক বড় কথা বলছি। তবে এই কথাগুলো আমার দৃষ্টিকোণ থেকে বলছি। ক্যারিয়ারের শুরুতে র‌্যাম্প মডেলে ব্যস্ত ছিলেন আইরিন। পরবর্তীতে চলচ্চিত্রে কাজ শুরু করেন তিনি। এরইমধ্যে বেশকিছু ছবি মুক্তি পেয়েছে তার।

জনপ্রিয়

করোনার কারণে সব এলোমেলো হয়ে গেছে আইরিনের

প্রকাশের সময়: ০৬:১৯:৪৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২১

করোনার কারণে গেল বছর চলচ্চিত্রাঙ্গনে অনেক শিল্পীরই কোনো চলচ্চিত্র মুক্তি পায়নি। এই তালিকায় আছেন চিত্রনায়িকা আইরিন সুলতানাও। ২০১৯-এ তার দু’টি চলচ্চিত্র মুক্তি পেয়েছিল। তবে এ নিয়ে তেমন আক্ষেপ নেই এই গ্ল্যামারকন্যার। আইরিন বলেন, গত বছর তো করোনার কারণে সব এলোমেলো হয়ে গেছে। আমার কোনো সিনেমা মুক্তি পায়নি। এ নিয়ে তেমন মন খারাপ কাজ করছে না। কারণ মহামারির এই সময়ে মানুষের যে অবস্থা ছিল তাতে হলে যাওয়ার মতো অবস্থা বা নতুন সিনেমা মুক্তির সুযোগ ছিল না।

পরিস্থিতিই তো স্বাভাবিক ছিল না। স্বাভাবিক সময়ে যদি মুক্তি না পেতো তখন হয়তো খারাপ লাগতো। গত বছর এই ব্যস্ত নায়িকা খানিকটা অবসর সময়ই কাটিয়েছেন। নতুন স্বাভাবিকে একটি সিনেমা, বিজ্ঞাপন ও কিছু ফটোশুট করেছেন। এসব নিয়েই ছিল তার ব্যস্ততা। গত বছরের মতো এতো কম সিনেমা স্বাধীনতার পর আর মুক্তি পায়নি এ দেশে। এ ব্যাপারে এই অভিনেত্রী বলেন, ২০১৩ সালে আমি সিনেমায় কাজ শুরু করি। তখন বছরে ৭০-৭৫টা সিনেমা মুক্তি পেতো। এখন যতই দিন যাচ্ছে তো সিনেমা মুক্তির সংখ্যা কমেই চলেছে। আমার মনে হয় একটা পরিবর্তন দরকার। যেটা শুধু শিল্পী, নির্মাতারা করতে পারবেন না। সবার প্রচেষ্টা দরকার। এ ছাড়া আরেকটা বিষয় যেটা নিয়ে খুব ঝামেলায় পড়তে হয়। প্রযোজকরা শিল্পীদের সুবিধা-অসুবিধা বুঝতে চান না। তাই এক্ষেত্রে প্রফেশনাল প্রযোজক লাগবে। তাদের চিন্তাধারায় পরিবর্তন আনতে হবে। আমি ছোট মানুষ। অনেকেই মনে করতে পারেন অনেক বড় কথা বলছি। তবে এই কথাগুলো আমার দৃষ্টিকোণ থেকে বলছি। ক্যারিয়ারের শুরুতে র‌্যাম্প মডেলে ব্যস্ত ছিলেন আইরিন। পরবর্তীতে চলচ্চিত্রে কাজ শুরু করেন তিনি। এরইমধ্যে বেশকিছু ছবি মুক্তি পেয়েছে তার।