রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঘরবন্দী জীবনযাপন করছেন শাবনূর

এক সময়ের তুমুল জনপ্রিয় অভিনেত্রী শাবনূর বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ায়। সেখানকার করোনা পরিস্থিতির ফের অবনতি হওয়ায় লকডাউন চলছে। এতে শাবনূরের ব্যবসা-বাণিজ্যসহ পুত্র আইজানের পড়াশোনা সবই স্থবির হয়ে পড়েছে। আপাতত ঘরবন্দী জীবনযাপন করছেন নন্দিত এই তারকা অভিনেত্রী।
গত বছরের জানুয়ারিতে অস্ট্রেলিয়া যান শাবনূর। তিনি সে দেশেরও নাগরিক। কথা ছিল গত বছরের মার্চে দেশে ফিরে একটি সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হবেন এবং কাজ শুরু করবেন। কিন্তু মার্চ মাসেই দেশে করোনা সংক্রমণ শুরু হলে আর দেশে ফিরতে পারেননি।
চলতি বছরের শুরুর দিকে করোনা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলে দেশে আসার প্রস্তুতি নিতে থাকেন শাবনূর। কিন্তু চলতি বছরের মার্চে সারা বিশ্বে পুনরায় করোনা ভয়াবহ হানা দিলে থমকে যায় সবকিছু। দেশেও চলছে লকডাউন। তাই আর দেশে ফেরা হলো না তার।
শাবনূর বলেন, জীবন-জীবিকা অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে। সবার জন্য দোয়া করছি এবং দোয়া চাইছি। সবার কাছে অনুরোধ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন, নিজে বাঁচুন অন্যকে বাঁচান।
দীর্ঘ ক্যারিয়ারে তিনি ১৫০টিরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। ২০০৫ সালে মোস্তাফিজুর রহমান মানিক পরিচালিত ‘দুই নয়নের আলো’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান শাবনূর। এ ছাড়া ‘বউ শাশুড়ির যুদ্ধ’ চলচ্চিত্রের জন্য ২০০৩ সালে সেরা অভিনেত্রী হিসেবে বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন তিনি।
জনপ্রিয়

ঘরবন্দী জীবনযাপন করছেন শাবনূর

প্রকাশের সময়: ০৭:১৩:২৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ এপ্রিল ২০২১
এক সময়ের তুমুল জনপ্রিয় অভিনেত্রী শাবনূর বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ায়। সেখানকার করোনা পরিস্থিতির ফের অবনতি হওয়ায় লকডাউন চলছে। এতে শাবনূরের ব্যবসা-বাণিজ্যসহ পুত্র আইজানের পড়াশোনা সবই স্থবির হয়ে পড়েছে। আপাতত ঘরবন্দী জীবনযাপন করছেন নন্দিত এই তারকা অভিনেত্রী।
গত বছরের জানুয়ারিতে অস্ট্রেলিয়া যান শাবনূর। তিনি সে দেশেরও নাগরিক। কথা ছিল গত বছরের মার্চে দেশে ফিরে একটি সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হবেন এবং কাজ শুরু করবেন। কিন্তু মার্চ মাসেই দেশে করোনা সংক্রমণ শুরু হলে আর দেশে ফিরতে পারেননি।
চলতি বছরের শুরুর দিকে করোনা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলে দেশে আসার প্রস্তুতি নিতে থাকেন শাবনূর। কিন্তু চলতি বছরের মার্চে সারা বিশ্বে পুনরায় করোনা ভয়াবহ হানা দিলে থমকে যায় সবকিছু। দেশেও চলছে লকডাউন। তাই আর দেশে ফেরা হলো না তার।
শাবনূর বলেন, জীবন-জীবিকা অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে। সবার জন্য দোয়া করছি এবং দোয়া চাইছি। সবার কাছে অনুরোধ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন, নিজে বাঁচুন অন্যকে বাঁচান।
দীর্ঘ ক্যারিয়ারে তিনি ১৫০টিরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। ২০০৫ সালে মোস্তাফিজুর রহমান মানিক পরিচালিত ‘দুই নয়নের আলো’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান শাবনূর। এ ছাড়া ‘বউ শাশুড়ির যুদ্ধ’ চলচ্চিত্রের জন্য ২০০৩ সালে সেরা অভিনেত্রী হিসেবে বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন তিনি।