রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিধানসভার শেষ দফার ভোট চলছে পশ্চিমবঙ্গে

 নভেল করোনাভাইরাসের নতুন হটস্পট ভারত। গেল কয়েকদিন ধরেই বিশ্বের সর্বোচ্চ আক্রান্ত ও মৃত্যু হচ্ছে দেশটিতে। ভেঙে পড়েছে ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। সাহায্য পাঠাচ্ছে বিশ্বের অনেক দেশ। করোনার প্রাদুর্ভাব বাড়লেও বন্ধ হয়নি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচন।
বৃহস্পতিবার (২৯ এপ্রিল) সকাল ৭টা থেকেই পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনের অষ্টম ও শেষ দফার ভোট গ্রহণ শুরু হয়। যা চলবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।
কলকাতা, বীরভূম, মালদহ, মুর্শিদাবাদসহ ৩৫ আসনে চলছে শেষ দফার এই ভোট গ্রহণ। করোনা মোকাবিলায় কঠোর বিধিমালা মেনেই চলছে ভোট গ্রহণ। প্রত্যেক কেন্দ্রেই কঠোর অবস্থানে রয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো বলছে, ভোটের নিরাপত্তায় মোতায়েন করা হয়েছে মোট ৭৫৩ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। স্বাস্থ্যবিধি মেনেই ভোট দিচ্ছেন ভোটাররা। প্রতিটি বুথে স্যানিটাইজার ব্যবহার থেকে সবার জন্য মাস্ক ও গ্লাভস বাধ্যতামূলক থেকেছে। আর ভোটের লাইনে শারীরিক দূরত্ব বজায়ের ক্ষেত্রে দেয়া হয়েছে বাড়তি গুরুত্ব।
মহামারির কারণে অষ্টম ও শেষ দফায় নির্বাচন কমিশনের দেয়া নিষেধাজ্ঞার কারণে সব দলের প্রচার প্রচারণা বন্ধ ছিল। এমনকি জয়ীদের বিজয় মিছিল বের করা থেকেও বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছে দেশটির নির্বাচন কমিশন।
শেষ দফার ভোটের ওপর বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল অনেকটা নির্ভর করছে। ২০১৬ সালেও ৩৫ আসন দুভাগ করে নিয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস এবং বাম-কংগ্রেস জোট। কিন্তু ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির অবস্থান পাল্টে দিয়েছে চিত্র।
জনপ্রিয়

বিধানসভার শেষ দফার ভোট চলছে পশ্চিমবঙ্গে

প্রকাশের সময়: ১২:০৫:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ এপ্রিল ২০২১
 নভেল করোনাভাইরাসের নতুন হটস্পট ভারত। গেল কয়েকদিন ধরেই বিশ্বের সর্বোচ্চ আক্রান্ত ও মৃত্যু হচ্ছে দেশটিতে। ভেঙে পড়েছে ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। সাহায্য পাঠাচ্ছে বিশ্বের অনেক দেশ। করোনার প্রাদুর্ভাব বাড়লেও বন্ধ হয়নি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচন।
বৃহস্পতিবার (২৯ এপ্রিল) সকাল ৭টা থেকেই পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনের অষ্টম ও শেষ দফার ভোট গ্রহণ শুরু হয়। যা চলবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।
কলকাতা, বীরভূম, মালদহ, মুর্শিদাবাদসহ ৩৫ আসনে চলছে শেষ দফার এই ভোট গ্রহণ। করোনা মোকাবিলায় কঠোর বিধিমালা মেনেই চলছে ভোট গ্রহণ। প্রত্যেক কেন্দ্রেই কঠোর অবস্থানে রয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো বলছে, ভোটের নিরাপত্তায় মোতায়েন করা হয়েছে মোট ৭৫৩ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। স্বাস্থ্যবিধি মেনেই ভোট দিচ্ছেন ভোটাররা। প্রতিটি বুথে স্যানিটাইজার ব্যবহার থেকে সবার জন্য মাস্ক ও গ্লাভস বাধ্যতামূলক থেকেছে। আর ভোটের লাইনে শারীরিক দূরত্ব বজায়ের ক্ষেত্রে দেয়া হয়েছে বাড়তি গুরুত্ব।
মহামারির কারণে অষ্টম ও শেষ দফায় নির্বাচন কমিশনের দেয়া নিষেধাজ্ঞার কারণে সব দলের প্রচার প্রচারণা বন্ধ ছিল। এমনকি জয়ীদের বিজয় মিছিল বের করা থেকেও বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছে দেশটির নির্বাচন কমিশন।
শেষ দফার ভোটের ওপর বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল অনেকটা নির্ভর করছে। ২০১৬ সালেও ৩৫ আসন দুভাগ করে নিয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস এবং বাম-কংগ্রেস জোট। কিন্তু ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির অবস্থান পাল্টে দিয়েছে চিত্র।