বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জলবায়ু পরিবর্তনে ১১টি বিষয় নিয়ে কাজ চলছে দেশে

জলবায়ু পরিবর্তনে ১১টি বিষয় নিয়ে দেশে কাজ চলছে। যা সমাধান করলে জলবায়ুর প্রভাবে যে ক্ষতি হচ্ছে তা মোকাবেলা করা সম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন পানি ও জলবায়ু বিজ্ঞানী ড. আইনুন নিশাত।

বুধবার (২২ মার্চ) বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ‘গণ উন্নয়ন কেন্দ্র’ এর গাইবান্ধার নশরৎপুর প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে চর, দ্বীপ চরের মানুষদের গণ শুনানির বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে উদ্যোক্তাদের এক মতবিনিময় সভায় এসব মন্তব্য করেন তিনি।

এসময় সাংবাদিকরা গাইবান্ধা জেলার নদী ভাঙন, বন্যা, খরা ও অন্যান্য প্রাকৃতিক দূর্যোগের বিষয় তুলে ধরেন। তারা নদী ভাঙন রোধে স্থায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ এবং নদী তীরবর্তী বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ মজবুত করণের উপর গুরুত্ব দেন। সাংবাদিকরা ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের পুনর্বাসন এবং চরে উঁচু ভিটা তৈরী করে গৃহ নির্মাণের কথা বলেন।

গণ উন্নয়ন কেন্দ্র ও সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিষ্ট ফোরামের আয়োজনে এই মতবিনিময় সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিষ্ট ফোরামের নির্বাহী সভাপতি কেরামত উল্যাহ বিপ্লবের সঞ্চালনায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ভারত থেকে আসা সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরামের সভাপতি আশীষ গুপ্ত, গণ উন্নয়ন কেন্দ্রের নির্বাহী প্রধান এম. আব্দুস সালাম, লেখক ও গবেষক অধ্যাপক জহুরুল কাইয়ুম প্রমুখ।

এর আগে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে চর, দ্বীপ- চরের মানুষদের নিয়ে গত মঙ্গলবার গাইবান্ধায় প্রথম গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। সদর উপজেলার কামারজানি ইউনিয়নের চর কুন্দেরপাড়া হাইস্কুল মাঠে ওই গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়। গণশুনানিতে প্রধান অতিথি ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রানালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান এমপি। ওই শুনানিকালে গাইবান্ধায় তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র ও যমুনার ১৬৫টি দ্বীপচর ছাড়াও লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রামের জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত মানুষেরা তাদের বিভিন্ন সমস্যা তুলে ধরা হয়।

 

জনপ্রিয়

জলবায়ু পরিবর্তনে ১১টি বিষয় নিয়ে কাজ চলছে দেশে

প্রকাশের সময়: ০৮:৪০:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩

জলবায়ু পরিবর্তনে ১১টি বিষয় নিয়ে দেশে কাজ চলছে। যা সমাধান করলে জলবায়ুর প্রভাবে যে ক্ষতি হচ্ছে তা মোকাবেলা করা সম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন পানি ও জলবায়ু বিজ্ঞানী ড. আইনুন নিশাত।

বুধবার (২২ মার্চ) বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ‘গণ উন্নয়ন কেন্দ্র’ এর গাইবান্ধার নশরৎপুর প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে চর, দ্বীপ চরের মানুষদের গণ শুনানির বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে উদ্যোক্তাদের এক মতবিনিময় সভায় এসব মন্তব্য করেন তিনি।

এসময় সাংবাদিকরা গাইবান্ধা জেলার নদী ভাঙন, বন্যা, খরা ও অন্যান্য প্রাকৃতিক দূর্যোগের বিষয় তুলে ধরেন। তারা নদী ভাঙন রোধে স্থায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ এবং নদী তীরবর্তী বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ মজবুত করণের উপর গুরুত্ব দেন। সাংবাদিকরা ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের পুনর্বাসন এবং চরে উঁচু ভিটা তৈরী করে গৃহ নির্মাণের কথা বলেন।

গণ উন্নয়ন কেন্দ্র ও সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিষ্ট ফোরামের আয়োজনে এই মতবিনিময় সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিষ্ট ফোরামের নির্বাহী সভাপতি কেরামত উল্যাহ বিপ্লবের সঞ্চালনায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ভারত থেকে আসা সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরামের সভাপতি আশীষ গুপ্ত, গণ উন্নয়ন কেন্দ্রের নির্বাহী প্রধান এম. আব্দুস সালাম, লেখক ও গবেষক অধ্যাপক জহুরুল কাইয়ুম প্রমুখ।

এর আগে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে চর, দ্বীপ- চরের মানুষদের নিয়ে গত মঙ্গলবার গাইবান্ধায় প্রথম গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। সদর উপজেলার কামারজানি ইউনিয়নের চর কুন্দেরপাড়া হাইস্কুল মাঠে ওই গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়। গণশুনানিতে প্রধান অতিথি ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রানালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান এমপি। ওই শুনানিকালে গাইবান্ধায় তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র ও যমুনার ১৬৫টি দ্বীপচর ছাড়াও লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রামের জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত মানুষেরা তাদের বিভিন্ন সমস্যা তুলে ধরা হয়।