শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাইবান্ধায় অপহরণের পর হত্যা, একজনের যাবজ্জীবন 

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় নুরুন্নবী ( ৭) নামে শিশুকে অপহরণের পর হত্যার দায়ে রতন (২৪) নামের এক আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ১ লাখ টাকা জরিমানা করেছে আদালত। এসময় অপর দুই আসামিকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়।
রোববার (২৫ জুন) দুপুরে গাইবান্ধা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল-২ এর বিচারক মোহাম্মদ আব্দুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১২ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি বিকেল সাড়ে ৫ টার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার সোনারপাড়া গ্রামের ফুল মিয়ার ছেলে নুরনবীকে একই উপজেলার রাখালবুরুজ গ্রামের ভোলা মিয়া তার ছেলে রতন মিয়া এবং তার স্ত্রী লতিমন বেগম অপহরণ করেন। পরে মোবাইল ফোনে ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন।
নুরুন্নবীর বাবা ফুল মিয়া মুক্তিপণ না দিয়ে থানায় মামলা করলে দুইদিন পরে রাখালবুরুজ গ্রামের করতোয়া নদী থেকে শিশু নুরুন্নবীর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ওই মামলার দীর্ঘ সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আজ এ রায় দেন ওই বিচারক। রায়ে অপর দুই আসামি ভোলা মিয়া ও তার স্ত্রী লতিমন বেগমকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়। সাজাপ্রাপ্ত আসামী রতন মিয়া জামিন পেয়ে পলাতক আছেন।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল-২  পিপি অ্যাডভোকেট মহিবুল ইসলাম।
জনপ্রিয়

গাইবান্ধায় অপহরণের পর হত্যা, একজনের যাবজ্জীবন 

প্রকাশের সময়: ০৩:৫২:৪৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ জুন ২০২৩
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় নুরুন্নবী ( ৭) নামে শিশুকে অপহরণের পর হত্যার দায়ে রতন (২৪) নামের এক আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ১ লাখ টাকা জরিমানা করেছে আদালত। এসময় অপর দুই আসামিকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়।
রোববার (২৫ জুন) দুপুরে গাইবান্ধা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল-২ এর বিচারক মোহাম্মদ আব্দুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১২ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি বিকেল সাড়ে ৫ টার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার সোনারপাড়া গ্রামের ফুল মিয়ার ছেলে নুরনবীকে একই উপজেলার রাখালবুরুজ গ্রামের ভোলা মিয়া তার ছেলে রতন মিয়া এবং তার স্ত্রী লতিমন বেগম অপহরণ করেন। পরে মোবাইল ফোনে ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন।
নুরুন্নবীর বাবা ফুল মিয়া মুক্তিপণ না দিয়ে থানায় মামলা করলে দুইদিন পরে রাখালবুরুজ গ্রামের করতোয়া নদী থেকে শিশু নুরুন্নবীর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ওই মামলার দীর্ঘ সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আজ এ রায় দেন ওই বিচারক। রায়ে অপর দুই আসামি ভোলা মিয়া ও তার স্ত্রী লতিমন বেগমকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়। সাজাপ্রাপ্ত আসামী রতন মিয়া জামিন পেয়ে পলাতক আছেন।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল-২  পিপি অ্যাডভোকেট মহিবুল ইসলাম।