সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মিয়ানমারে অভ্যূত্থানের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, পুলিশের জলকামান ব্যবহার

তৃতীয় দিনের মতো মিয়ানমারের সামরিক অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে চলছে বিক্ষোভ। দেশব্যাপী চলমান এ আন্দোলনে অংশ নেয়া বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে জলকামান ব্যবহার করেছে পুলিশ।

আজ সোমবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দেশটির রাজধানী নাইপিদো’তে এ ঘটনা ঘটে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়।

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও দেশটির স্টেট কাউন্সিলর অং সান সুচি’র মুক্তির দাবিতে হাজার হাজার প্রতিবাদকারী রাস্তায় নেমে এসেছে। মিয়ানমারে গত এক দশকেরও বেশি সময় এতো বড় বিক্ষোভ দেখা যায়নি।

এদিকে, সামরিক বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে থাকা দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে বিক্ষোভকারীদের হুঁশিয়ার করে বলা হয়েছে, জনগণের নিরাপত্তা ও আইন লঙ্ঘন করা হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এর আগে, গত সপ্তাহে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী প্রমাণ ছাড়াই নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ এনে ক্ষমতা দখল করে এবং অং সান সুচি ও প্রেসিডেন্ট উইন মিন্টসহ ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) শীর্ষ নেতাদের গৃহবন্দি করে। এছাড়া, দেশটিতে এক বছরের জন্য জরুরি অবস্থা জারি করে সামরিক বাহিনীর প্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে মিয়ানমার সেনাবাহিনী।

জনপ্রিয়

মিয়ানমারে অভ্যূত্থানের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, পুলিশের জলকামান ব্যবহার

প্রকাশের সময়: ০৫:৫২:৫২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২১
তৃতীয় দিনের মতো মিয়ানমারের সামরিক অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে চলছে বিক্ষোভ। দেশব্যাপী চলমান এ আন্দোলনে অংশ নেয়া বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে জলকামান ব্যবহার করেছে পুলিশ।

আজ সোমবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দেশটির রাজধানী নাইপিদো’তে এ ঘটনা ঘটে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়।

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও দেশটির স্টেট কাউন্সিলর অং সান সুচি’র মুক্তির দাবিতে হাজার হাজার প্রতিবাদকারী রাস্তায় নেমে এসেছে। মিয়ানমারে গত এক দশকেরও বেশি সময় এতো বড় বিক্ষোভ দেখা যায়নি।

এদিকে, সামরিক বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে থাকা দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে বিক্ষোভকারীদের হুঁশিয়ার করে বলা হয়েছে, জনগণের নিরাপত্তা ও আইন লঙ্ঘন করা হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এর আগে, গত সপ্তাহে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী প্রমাণ ছাড়াই নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ এনে ক্ষমতা দখল করে এবং অং সান সুচি ও প্রেসিডেন্ট উইন মিন্টসহ ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) শীর্ষ নেতাদের গৃহবন্দি করে। এছাড়া, দেশটিতে এক বছরের জন্য জরুরি অবস্থা জারি করে সামরিক বাহিনীর প্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে মিয়ানমার সেনাবাহিনী।