বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আজ বঙ্গভবনে সংবর্ধনার আয়োজন করেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানা। বাংলাদেশের ৫৩তম বিজয় দিবস উপলক্ষে বঙ্গভবনের সবুজ লনে আয়োজিত সংবর্ধনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার ছোট বোন শেখ রেহানা যোগ দেন।

শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) বেলা ২টা থেকে সাড়ে ৪টা পর্যন্ত এ অনুষ্ঠানে কয়েক হাজার আমন্ত্রিত অতিথির মধ্যে জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, উপদেষ্টামণ্ডলী, বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিক, সুপ্রিম কোর্টের বিচারক, তিন বাহিনী প্রধান, সংসদ সদস্য, সিনিয়র রাজনৈতিক নেতা, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের নেতা, শিল্পী, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বীরশ্রেষ্ঠ গ্যাল্যান্ট্রি অ্যাওয়ার্ড প্রাপকদের পরিবার এবং বিশিষ্ট নাগরিকরা উপস্থিত ছিলেন।

বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাদের পাশাপাশি সংবাদপত্রের সম্পাদক এবং সাংবাদিক নেতারাও সংবর্ধনায় যোগ দেন।

রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ উপলক্ষে একটি কেক কাটেন। তারা আহত মুক্তিযোদ্ধা, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও অতিথিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

৫২ বছর আগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে জন্ম নেয় বাংলাদেশ। ৩০ লাখ শহীদের সর্বোচ্চ আত্মত্যাগ ও দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে নতুন রাষ্ট্র বাংলাদেশ।

১৯৭১ সালের এইদিনে পাকিস্তানি দখলদার বাহিনী বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে। নয় মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে পূর্ব পাকিস্তান বাংলাদেশে পরিণত হয়। সুত্র: ঢাকামেইল

জনপ্রিয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশের সময়: ০৭:৩০:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আজ বঙ্গভবনে সংবর্ধনার আয়োজন করেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানা। বাংলাদেশের ৫৩তম বিজয় দিবস উপলক্ষে বঙ্গভবনের সবুজ লনে আয়োজিত সংবর্ধনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার ছোট বোন শেখ রেহানা যোগ দেন।

শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) বেলা ২টা থেকে সাড়ে ৪টা পর্যন্ত এ অনুষ্ঠানে কয়েক হাজার আমন্ত্রিত অতিথির মধ্যে জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, উপদেষ্টামণ্ডলী, বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিক, সুপ্রিম কোর্টের বিচারক, তিন বাহিনী প্রধান, সংসদ সদস্য, সিনিয়র রাজনৈতিক নেতা, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের নেতা, শিল্পী, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বীরশ্রেষ্ঠ গ্যাল্যান্ট্রি অ্যাওয়ার্ড প্রাপকদের পরিবার এবং বিশিষ্ট নাগরিকরা উপস্থিত ছিলেন।

বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাদের পাশাপাশি সংবাদপত্রের সম্পাদক এবং সাংবাদিক নেতারাও সংবর্ধনায় যোগ দেন।

রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ উপলক্ষে একটি কেক কাটেন। তারা আহত মুক্তিযোদ্ধা, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও অতিথিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

৫২ বছর আগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে জন্ম নেয় বাংলাদেশ। ৩০ লাখ শহীদের সর্বোচ্চ আত্মত্যাগ ও দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে নতুন রাষ্ট্র বাংলাদেশ।

১৯৭১ সালের এইদিনে পাকিস্তানি দখলদার বাহিনী বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে। নয় মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে পূর্ব পাকিস্তান বাংলাদেশে পরিণত হয়। সুত্র: ঢাকামেইল