শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহিদ দিবস আজ

শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় ভাষা শহিদদের স্মরণ করছে পুরো জাতি। অমর একুশে ফেব্রুয়ারির প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে শ্রদ্ধা জানানো হয় রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে।
করোনা ঝুঁকির মধ্যেও ভাষা শহিদদের শ্রদ্ধা জানিয়েছেন বিভিন্ন দল, সংগঠন ও বিশিষ্টজনসহ সর্বস্তরের মানুষ। শ্রদ্ধায় জাগ্রত শহিদ মিনার। পলাশের লালে বায়ান্নর শহিদের রক্তের চিন্হ আজ বাঙালীর অহংকার।

বাঙালির পরিচয় মিলেছে যে ভাষায় তারই স্মৃতির বেদীতে একুশের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে রাষ্ট্রপতির পক্ষে শ্রদ্ধা জানান তার সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহ উদ্দিন ইসলাম।

পরে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে শ্রদ্ধা জানান তার সামরিক সচিব মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী। করোনা দুর্যোগের কারনে রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শহিদ মিনারে উপস্থিত হননি।

এরপর পরই ভাষা শহিদদের সম্মান জানানো হয় আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে। পরে স্মৃতির মিনারে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ন ব্যক্তিরা। রাষ্ট্রীয় আনুষ্ঠানিকতার পর সর্বস্তরের মানুষের জন্য উম্মুক্ত হয় শ্রদ্ধার শহিদ বেদী।

করোনার ঝুকি থাকলেও বরাবরের মতোই আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রথম প্রহরে ভাষা শহিদদের শ্রদ্ধা জানাতে এবারো সর্বস্তরের জনতার স্রোত কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে।

শ্রদ্ধা জানাতে আসা অধিকাংশরাই মাস্ক পরেছেন, তবে স্বাস্থ্য বিধি অনুযায়ী সামাজিক দুরত্ব খুব একটা বজায় রাখতে দেখা যায়নি এবার।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহিদ দিবস আজ

প্রকাশের সময়: ০৯:৫১:৪৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২১

শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় ভাষা শহিদদের স্মরণ করছে পুরো জাতি। অমর একুশে ফেব্রুয়ারির প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে শ্রদ্ধা জানানো হয় রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে।
করোনা ঝুঁকির মধ্যেও ভাষা শহিদদের শ্রদ্ধা জানিয়েছেন বিভিন্ন দল, সংগঠন ও বিশিষ্টজনসহ সর্বস্তরের মানুষ। শ্রদ্ধায় জাগ্রত শহিদ মিনার। পলাশের লালে বায়ান্নর শহিদের রক্তের চিন্হ আজ বাঙালীর অহংকার।

বাঙালির পরিচয় মিলেছে যে ভাষায় তারই স্মৃতির বেদীতে একুশের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে রাষ্ট্রপতির পক্ষে শ্রদ্ধা জানান তার সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহ উদ্দিন ইসলাম।

পরে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে শ্রদ্ধা জানান তার সামরিক সচিব মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী। করোনা দুর্যোগের কারনে রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শহিদ মিনারে উপস্থিত হননি।

এরপর পরই ভাষা শহিদদের সম্মান জানানো হয় আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে। পরে স্মৃতির মিনারে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ন ব্যক্তিরা। রাষ্ট্রীয় আনুষ্ঠানিকতার পর সর্বস্তরের মানুষের জন্য উম্মুক্ত হয় শ্রদ্ধার শহিদ বেদী।

করোনার ঝুকি থাকলেও বরাবরের মতোই আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রথম প্রহরে ভাষা শহিদদের শ্রদ্ধা জানাতে এবারো সর্বস্তরের জনতার স্রোত কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে।

শ্রদ্ধা জানাতে আসা অধিকাংশরাই মাস্ক পরেছেন, তবে স্বাস্থ্য বিধি অনুযায়ী সামাজিক দুরত্ব খুব একটা বজায় রাখতে দেখা যায়নি এবার।