শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে আবারো আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে মিয়ানমার সাথে আলোচনা অব্যাহত আছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।বুধবার গণভবনে, বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার নতুন হাইকমিশনার জেরেমি ব্রুয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত করতে গেলেন একথা বলেন তিনি।

এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। প্রধানমন্ত্রী হাইকমিশনারকে বলেন, ‘বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সরকার সমাজের সর্বস্তরের জনগণ তথা স্থানীয় প্রশাসন, সশস্ত্র বাহিনী, পুলিশ, বিজিবি,আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীসহ সবাইকে কাজে লাগিয়ে সময়োচিত পদক্ষেপের মাধ্যমে কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সমর্থ হয়েছে।’রোহিঙ্গা সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কার্যকর সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন প্রধানমন্ত্রী। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে সফল প্রত্যাবাসনে আমরা মিয়ানমারের সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত রেখেছি।’

অস্ট্রেলীয় হাইকমিশনার জেরেমি ব্রুয়ারের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, ‘টিকা দেয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়া থেকেও এগিয়ে। অন্যান্য বিদেশি কূটনীতিকদের সঙ্গে নিজেও ঢাকায় করোনা টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন হাইকমিশনার জেরেমি।’

রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশের সময়: ১১:৪৯:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ মার্চ ২০২১

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে আবারো আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে মিয়ানমার সাথে আলোচনা অব্যাহত আছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।বুধবার গণভবনে, বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার নতুন হাইকমিশনার জেরেমি ব্রুয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত করতে গেলেন একথা বলেন তিনি।

এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। প্রধানমন্ত্রী হাইকমিশনারকে বলেন, ‘বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সরকার সমাজের সর্বস্তরের জনগণ তথা স্থানীয় প্রশাসন, সশস্ত্র বাহিনী, পুলিশ, বিজিবি,আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীসহ সবাইকে কাজে লাগিয়ে সময়োচিত পদক্ষেপের মাধ্যমে কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সমর্থ হয়েছে।’রোহিঙ্গা সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কার্যকর সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন প্রধানমন্ত্রী। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে সফল প্রত্যাবাসনে আমরা মিয়ানমারের সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত রেখেছি।’

অস্ট্রেলীয় হাইকমিশনার জেরেমি ব্রুয়ারের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, ‘টিকা দেয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়া থেকেও এগিয়ে। অন্যান্য বিদেশি কূটনীতিকদের সঙ্গে নিজেও ঢাকায় করোনা টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন হাইকমিশনার জেরেমি।’