বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চিরিরবন্দরে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে পুকুরের পানিতে ডুবে জিহাদ হোসেন নামে ২ বছর বয়সের এক শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। গত ৫ মে বুধবার আনুমানিক দুপুর দেড়টায় বাড়ির পাশের পুকুর থেকে তার নিথর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত জিহাদ হোসেন উপজেলার আব্দুলপুর ইউনিয়নের মামুদপুর গ্রামের গল্ডবপাড়ার জিকরুল হকের ছেলে।

জানা গেছে, জিকরুল হকের স্ত্রী জান্নাতুন বেগম সকাল ১১টার দিকে একমাত্র ছেলে জিহাদকে তার শ্বাশুরীর নিকট রেখে কাজ করতে যায়। এক পর্যায়ে শিশু জিহাদ খেলার ছলে কোন এক সময় বাড়ির পাশের পুকুরের পানিতে নেমে তলিয়ে যায়। শিশু জিহাদকে পাড়া পড়শিরা সকলেই বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুজি করতে থাকে। এর একপর্যায়ে আনুমানিক দুপুর দেড়টায় শিশু জিহাদের মরদেহ পুকুরের মধ্যে ভেসে ওঠে। এরপর পাড়া পড়শিরা শিশুটিকে স্থানীয় চিরিরবন্দর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

স্থানীয় আব্দুলপুর ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মো. ময়েনউদ্দিন শাহ্ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, পরিবারের কারো অভিযোগ ও আপত্তি না থাকায় মরদেহ দাফনের অনুমতি প্রদান করা হয়েছে। সন্ধ্যার পূর্ব মুর্হুতে নামাজে জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে মরদেহ দাফন করা হয়।

জনপ্রিয়

চিরিরবন্দরে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

প্রকাশের সময়: ০৯:১৭:১৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ মে ২০২১

দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে পুকুরের পানিতে ডুবে জিহাদ হোসেন নামে ২ বছর বয়সের এক শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। গত ৫ মে বুধবার আনুমানিক দুপুর দেড়টায় বাড়ির পাশের পুকুর থেকে তার নিথর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত জিহাদ হোসেন উপজেলার আব্দুলপুর ইউনিয়নের মামুদপুর গ্রামের গল্ডবপাড়ার জিকরুল হকের ছেলে।

জানা গেছে, জিকরুল হকের স্ত্রী জান্নাতুন বেগম সকাল ১১টার দিকে একমাত্র ছেলে জিহাদকে তার শ্বাশুরীর নিকট রেখে কাজ করতে যায়। এক পর্যায়ে শিশু জিহাদ খেলার ছলে কোন এক সময় বাড়ির পাশের পুকুরের পানিতে নেমে তলিয়ে যায়। শিশু জিহাদকে পাড়া পড়শিরা সকলেই বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুজি করতে থাকে। এর একপর্যায়ে আনুমানিক দুপুর দেড়টায় শিশু জিহাদের মরদেহ পুকুরের মধ্যে ভেসে ওঠে। এরপর পাড়া পড়শিরা শিশুটিকে স্থানীয় চিরিরবন্দর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

স্থানীয় আব্দুলপুর ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মো. ময়েনউদ্দিন শাহ্ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, পরিবারের কারো অভিযোগ ও আপত্তি না থাকায় মরদেহ দাফনের অনুমতি প্রদান করা হয়েছে। সন্ধ্যার পূর্ব মুর্হুতে নামাজে জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে মরদেহ দাফন করা হয়।