সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ৮ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মনোনয়ন না পেলে ধানের শীষের হয়ে কাজ করবেন সেন্টু

আপাততঃ স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র উত্তোলন করা হলো। কারণ এ আসনের ধানের শীষের প্রার্থী পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা এখনো রয়েছে।

সোমবার দুপুর ১ টার দিকে রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র উত্তোলন শেষে গণমাধ্যম কর্মীদের দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন,এমপি প্রার্থী বিএনপি নেতা ও আরেফিন মিডিয়ার সত্ত্বাধিকারী মো. আরেফিন আজিজ সরদার সেন্টুর লোকজন। তিনি ২৯ গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসন থেকে ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশী।

মনোনয়নপত্র উত্তোলন শেষে তারা আরও বলেন, “শেষপর্যন্ত যদি আমরা ধানের শীষ প্রতীক হিসেবে না পাই তাহলে দলীয় সিদ্ধান্তই আমাদের কাছে চুড়ান্ত। অর্থাৎ তখন তারা ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করবেন।

পৌর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ও সাবেক কাউন্সিলর মোঃ জামিউল ইসলাম জমু, যুগ্ম আহবায়ক মোঃ মোস্তাক আহমেদ, সদস্য মোঃ মাইদুল ইসলাম বাবু, দহবন্দ ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মো. মোশাররফ হোসেন, যুগ্ম আহবায়ক মো. আনোয়ার হোসেন, জিয়া মঞ্চের জেলা আহবায়ক (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ মাহমুদুল হাসান সিদ্দিকী মুসা, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ দুলাল সরদার, সুন্দরগঞ্জ ডিড রাইটার ডিগ্রি সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রদলের সহসভাপতি মো. আরমান হোসেন, জাতীয়তাবাদী বিপ্লবী দলের উপজেলা আহবায়ক মো. মোস্তাইন বিল্লাহ, জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ পরিষদ উপজেলা শাখার সভাপতি মোঃ রাশেদুল ইসলাম বিপুল, সাধারণ সম্পাদক মো. সাইফুল ইসলামসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন মনোনয়নপত্র উত্তোলনকালে।

উল্লেখ্য, এ আসনে বিএনপির মনোনীত এমপি প্রার্থী অধ্যাপক ডাঃ খন্দকার জিয়াউল ইসলাম মোহাম্মদ আলী। তিনি নির্বাচনী মাঠে প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন।

নির্বাচন অফিস সূত্র জানায়, এ পর্যন্ত ৩ জন মনোনয়ন পত্র উত্তোলন করেছেন। জমাদানের শেষ তারিখ ২৯ ডিসেম্বর। যাচাই-বাছাই ৩০ ডিসেম্বর থেকে ৪ জানুয়ারি। প্রার্থীতা প্রত্যাহার ২০ জানুয়ারি। প্রতীক বরাদ্দ ২১ জানুয়ারি। নির্বাচনী প্রচারণা ২২ জানুয়ারি। শেষ ১০ ফেব্রুয়ারী। ভোট গ্রহণ ১২ ফেব্রুয়ারী।

তথ্যে আরও জানা যায়,, এ উপজেলায় মোট ভোটকেন্দ্র আছে ১২৩ টি। বুথ সংখ্যা ৭৭১। মোট ভোটার ৪ লক্ষ ১৯ হাজার ৮১ জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লক্ষ ৭ হাজার ৫৪৪ জন। নারী ভোটার ২ লক্ষ ১১ হাজার ৫৩৪ জন। এরমধ্যে দুর্গম ভোটকেন্দ্র রয়েছে ১১ টি। ঝুকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রের সংখ্যাও ১১।

জনপ্রিয়

মনোনয়ন না পেলে ধানের শীষের হয়ে কাজ করবেন সেন্টু

প্রকাশের সময়: ০৯:০৩:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫

আপাততঃ স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র উত্তোলন করা হলো। কারণ এ আসনের ধানের শীষের প্রার্থী পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা এখনো রয়েছে।

সোমবার দুপুর ১ টার দিকে রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র উত্তোলন শেষে গণমাধ্যম কর্মীদের দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন,এমপি প্রার্থী বিএনপি নেতা ও আরেফিন মিডিয়ার সত্ত্বাধিকারী মো. আরেফিন আজিজ সরদার সেন্টুর লোকজন। তিনি ২৯ গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসন থেকে ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশী।

মনোনয়নপত্র উত্তোলন শেষে তারা আরও বলেন, “শেষপর্যন্ত যদি আমরা ধানের শীষ প্রতীক হিসেবে না পাই তাহলে দলীয় সিদ্ধান্তই আমাদের কাছে চুড়ান্ত। অর্থাৎ তখন তারা ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করবেন।

পৌর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ও সাবেক কাউন্সিলর মোঃ জামিউল ইসলাম জমু, যুগ্ম আহবায়ক মোঃ মোস্তাক আহমেদ, সদস্য মোঃ মাইদুল ইসলাম বাবু, দহবন্দ ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মো. মোশাররফ হোসেন, যুগ্ম আহবায়ক মো. আনোয়ার হোসেন, জিয়া মঞ্চের জেলা আহবায়ক (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ মাহমুদুল হাসান সিদ্দিকী মুসা, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ দুলাল সরদার, সুন্দরগঞ্জ ডিড রাইটার ডিগ্রি সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রদলের সহসভাপতি মো. আরমান হোসেন, জাতীয়তাবাদী বিপ্লবী দলের উপজেলা আহবায়ক মো. মোস্তাইন বিল্লাহ, জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ পরিষদ উপজেলা শাখার সভাপতি মোঃ রাশেদুল ইসলাম বিপুল, সাধারণ সম্পাদক মো. সাইফুল ইসলামসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন মনোনয়নপত্র উত্তোলনকালে।

উল্লেখ্য, এ আসনে বিএনপির মনোনীত এমপি প্রার্থী অধ্যাপক ডাঃ খন্দকার জিয়াউল ইসলাম মোহাম্মদ আলী। তিনি নির্বাচনী মাঠে প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন।

নির্বাচন অফিস সূত্র জানায়, এ পর্যন্ত ৩ জন মনোনয়ন পত্র উত্তোলন করেছেন। জমাদানের শেষ তারিখ ২৯ ডিসেম্বর। যাচাই-বাছাই ৩০ ডিসেম্বর থেকে ৪ জানুয়ারি। প্রার্থীতা প্রত্যাহার ২০ জানুয়ারি। প্রতীক বরাদ্দ ২১ জানুয়ারি। নির্বাচনী প্রচারণা ২২ জানুয়ারি। শেষ ১০ ফেব্রুয়ারী। ভোট গ্রহণ ১২ ফেব্রুয়ারী।

তথ্যে আরও জানা যায়,, এ উপজেলায় মোট ভোটকেন্দ্র আছে ১২৩ টি। বুথ সংখ্যা ৭৭১। মোট ভোটার ৪ লক্ষ ১৯ হাজার ৮১ জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লক্ষ ৭ হাজার ৫৪৪ জন। নারী ভোটার ২ লক্ষ ১১ হাজার ৫৩৪ জন। এরমধ্যে দুর্গম ভোটকেন্দ্র রয়েছে ১১ টি। ঝুকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রের সংখ্যাও ১১।