গাইবান্ধা সরকারি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ প্রফসর মো. খলিলুর রহমান বলেন, ইত্তেফাক বাংলার (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্থান) শোষিত মানুষকে স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখায়ে ছিল। ইত্তেফাক মানে একটি ইতিহাস। বাংলাদেশের ইতিহাস ইত্তেফাককে বাদ দিয়ে লিখা যাবে না।
বাংলাদেশে অভূদয়ের সকল আন্দোলন-সংগ্রামে ত্যাজোদীপ্ত ভূমিকা রেখেছে ইত্তেফাক। এসব কারণে এই পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া সাংবাদিকতার ইতিহাসে চির স্মরণীয় ও পথিকৃৎ হয়ে থাকবেন। তার সাংবাদিকতার জীবনে কারো সাথে আপোস ও মাথা নত করেননি। তার হাত ধরে ইত্তেফাক দেশ, জাতি ও জনগণের মূখপত্র হিসাবে পরিণত হয়েছিল।
বুধবার দৈনিক ইত্তেফাকের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর অনুষ্ঠানের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. খলিলুর রহমান এসব কথা বলেন।
বেলা সাড়ে ১১টায় গাইবান্ধা প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে দৈনিক ইত্তেফাকের জেলা প্রতিনিধি তাজুল ইসলাম রেজা রজা দৈনিক ইত্তেফাকের ৭৩ তম বর্ষে পদার্পণের দিন এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
গাইবান্ধা প্রেস ক্লাবের সভাপতি কবি অমিতাভ দাশ হিমুনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, প্রবীণ সাংবাদিক ও স্থানীয় দৈনিক মাধুকর এর সম্পাদক কে. এম রেজাউল হক, বিশিষ্ট সাহিত্যিক ও আবৃত্তি শিল্পি গৌতম আশীষ গুহ সরকার, প্রেস কøাবের সাধারণ সম্পাদক ইদ্রিসুজ্জামান মোনা, স্থানীয় উন্নয়ন সংস্থা অবলম্বন এর নির্বাহী পরিচালক প্রবীর চক্রবর্তী, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও লেখক মোদাচ্ছিরুজ্জামান মিলু, সাংবাদিক খন্দকার শাহ মোঃ জোবায়ের আলী, সমাজকর্মী গোলাম রব্বানী মুছা, সাংবাদিক জাভেদ হোসেন, হেদায়েতুল ইসলাম বাবু, কাওসার রহমান রোমেল প্রমূখ।
অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন দৈনিক ইত্তেফাকের জেলা প্রতিনিধি তাজুল ইসলাম রেজা।
শেষে দৈনিক ইত্তেফাকের শুভ কামনায় আমন্ত্রিত অতিথিরা কেক কাটেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক আ স ম রেজাউন্নবী রাজু, রজতকান্তি বর্মন, কুদ্দুস আলম, আব্দুল মান্নান চৌধুরী, মিলন খন্দকার, ফিরোজ কবীর মিলন, সাইফুল ইসলাম মিলন, কার্তিক চন্দ্র, সুমন মিয়া, শামসুজ্জোহা, আবু সায়েম, ইত্তেফাকে সাঘাটা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম লিটু ও পলাশবাড়ী প্রতিনিধি রবিউল ইসলাম পাতা, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মেহেদী হাসান, হারুন অর রশিদ, কৃষক নেতা কামরুল ইসলাম প্রমূখ।
করেসপন্ডেন্ট, জাগো২৪.নেট 























