রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বজ্রপাতে সাড়ে ৯ মাসেই মৃত্যু ৩২৯

দেশে চলতি বছরের সাড়ে ৯ মাসেই বজ্রপাতে ৩২৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। সব মৃত্যুই হয়েছে খোলা স্থানে। এজন্য সরকার বজ্রপাত আশ্রয়কেন্দ্র করার পরিকল্পনা করছে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ববস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান।

ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, ২০১১ সাল থেকে গত ১১ বছরে বজ্রপাতে ২ হাজার ৮০০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ২০২০ সালে মৃত্যু হয়েছে ২৫৫ জনের, ২০১৯ সালে ১৯৮ জন, ২০১৮ সালে ৩৫৯ জন, ২০১৭ সালে ৩০৭ জন, ২০১৬ সালে ৩৯১ জন, ২০১৫ সালে ২২৬ জন, ২০১৪ সালে ১৭০ জন, ২০১৩ সালে ১৮৫ জন, ২০১২ সালে ২০১ জন এবং ২০১১ সালে ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।

আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার সচিবালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ বছরের কার্যক্রম তুলে ধরা হয়। ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান মূল বক্তব্য তুলে ধরেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বজ্রপাত আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ১ শতাংশ জায়গায় একটি করে পাকা ঘর নির্মাণ করা হবে। প্রতিটি ঘরে একটি করে বজ্রপাত প্রতিরোধী দণ্ড থাকবে। সতর্কবার্তা শোনার পর মানুষ সেই আশ্রয়কেন্দ্রে যাবে। বজ্রপাত না হওয়া পর্যন্ত তারা অপেক্ষা করবে।

আজ বুধবার আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবসের জাতীয়ভাবে প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘মুজিববর্ষের প্রতিশ্রুতি, জোরদার করি দুর্যোগ প্রস্তুতি’। মুজিব বর্ষ সামনে রেখে দুর্যোগ মোকাবিলায় পূর্বপ্রস্তুতিকে জোরদার করার প্রতিশ্রুতি নিয়ে এবার দিবসটি পালিত হচ্ছে। সুত্র: বার্তা২৪.কম

জনপ্রিয়

বজ্রপাতে সাড়ে ৯ মাসেই মৃত্যু ৩২৯

প্রকাশের সময়: ১২:০০:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ অক্টোবর ২০২১

দেশে চলতি বছরের সাড়ে ৯ মাসেই বজ্রপাতে ৩২৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। সব মৃত্যুই হয়েছে খোলা স্থানে। এজন্য সরকার বজ্রপাত আশ্রয়কেন্দ্র করার পরিকল্পনা করছে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ববস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান।

ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, ২০১১ সাল থেকে গত ১১ বছরে বজ্রপাতে ২ হাজার ৮০০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ২০২০ সালে মৃত্যু হয়েছে ২৫৫ জনের, ২০১৯ সালে ১৯৮ জন, ২০১৮ সালে ৩৫৯ জন, ২০১৭ সালে ৩০৭ জন, ২০১৬ সালে ৩৯১ জন, ২০১৫ সালে ২২৬ জন, ২০১৪ সালে ১৭০ জন, ২০১৩ সালে ১৮৫ জন, ২০১২ সালে ২০১ জন এবং ২০১১ সালে ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।

আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার সচিবালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ বছরের কার্যক্রম তুলে ধরা হয়। ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান মূল বক্তব্য তুলে ধরেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বজ্রপাত আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ১ শতাংশ জায়গায় একটি করে পাকা ঘর নির্মাণ করা হবে। প্রতিটি ঘরে একটি করে বজ্রপাত প্রতিরোধী দণ্ড থাকবে। সতর্কবার্তা শোনার পর মানুষ সেই আশ্রয়কেন্দ্রে যাবে। বজ্রপাত না হওয়া পর্যন্ত তারা অপেক্ষা করবে।

আজ বুধবার আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবসের জাতীয়ভাবে প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘মুজিববর্ষের প্রতিশ্রুতি, জোরদার করি দুর্যোগ প্রস্তুতি’। মুজিব বর্ষ সামনে রেখে দুর্যোগ মোকাবিলায় পূর্বপ্রস্তুতিকে জোরদার করার প্রতিশ্রুতি নিয়ে এবার দিবসটি পালিত হচ্ছে। সুত্র: বার্তা২৪.কম