মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সুন্দরগঞ্জে ২ কলেজে পাস করেনি কেউ

ছবিঃ প্রতিকী

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে দুটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একজন শিক্ষার্থীও পাশ করতে করেননি।
প্রতিষ্ঠান দুটি হলো ঘগোয়া স্কুল এন্ড কলেজ ও ধর্মপুর এসআইডি ভোকেশনাল স্কুল এন্ড কারিগরি কলেজ।

বৃহস্পতিবার দুপুর ২ টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন উপজেলা একাডেমিক সুপার ভাইজার মো. বেলাল হোসেন।

তিনি বলেন, ঘগোয়া স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ৫ জন ও ধর্মপুর এসআইডি ভোকেশনাল স্কুল এন্ড কারিগরি কলেজ থেকে ১২ জন শিক্ষার্থী এ বছরে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন। ১৭ শিক্ষার্থীর মধ্যে একজনও পাস করেননি।

এ বিষয়ে কথা হয় ঘগোয়া স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ একেএম মিজানুর রহমান স্বপনের সাথে। তিনি বলেন, কলেজ শাখার শিক্ষকদের বেতন এখনো হয়নি। বাচ্চারাও পড়াশোনা করে না ঠিকমতো। তাছাড়া অভিভাবকরা অসচেতন। আর এ সকল কারণেই পরীক্ষার রেজাল্টের এ অবস্থা। গত বছর ৩ জন পরীক্ষা দিয়ে ২ জন পাশ করেছিলেন। তার আগের বছর ১২ জন পরীক্ষা দিয়ে পাশ করেছিলেন ৫ জন।

ধর্মপুর এসআইডি ভোকেশনাল স্কুল এন্ড কারিগরি কলেজের ভারপ্রাপ্ত সুপারিন্টেন্ডেন্ট মোছাঃ মনজু আরা বেগমের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেন। তবে গণমাধ্যম কর্মী পরিচয় দিয়ে তার প্রতিষ্ঠানের ফলাফল জানতে চাইলে তিনি ব্যাস্ততা দেখিয়ে ফোন কেটে দেন।

জনপ্রিয়

সুন্দরগঞ্জে ২ কলেজে পাস করেনি কেউ

প্রকাশের সময়: ০৮:৫৬:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে দুটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একজন শিক্ষার্থীও পাশ করতে করেননি।
প্রতিষ্ঠান দুটি হলো ঘগোয়া স্কুল এন্ড কলেজ ও ধর্মপুর এসআইডি ভোকেশনাল স্কুল এন্ড কারিগরি কলেজ।

বৃহস্পতিবার দুপুর ২ টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন উপজেলা একাডেমিক সুপার ভাইজার মো. বেলাল হোসেন।

তিনি বলেন, ঘগোয়া স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ৫ জন ও ধর্মপুর এসআইডি ভোকেশনাল স্কুল এন্ড কারিগরি কলেজ থেকে ১২ জন শিক্ষার্থী এ বছরে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন। ১৭ শিক্ষার্থীর মধ্যে একজনও পাস করেননি।

এ বিষয়ে কথা হয় ঘগোয়া স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ একেএম মিজানুর রহমান স্বপনের সাথে। তিনি বলেন, কলেজ শাখার শিক্ষকদের বেতন এখনো হয়নি। বাচ্চারাও পড়াশোনা করে না ঠিকমতো। তাছাড়া অভিভাবকরা অসচেতন। আর এ সকল কারণেই পরীক্ষার রেজাল্টের এ অবস্থা। গত বছর ৩ জন পরীক্ষা দিয়ে ২ জন পাশ করেছিলেন। তার আগের বছর ১২ জন পরীক্ষা দিয়ে পাশ করেছিলেন ৫ জন।

ধর্মপুর এসআইডি ভোকেশনাল স্কুল এন্ড কারিগরি কলেজের ভারপ্রাপ্ত সুপারিন্টেন্ডেন্ট মোছাঃ মনজু আরা বেগমের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেন। তবে গণমাধ্যম কর্মী পরিচয় দিয়ে তার প্রতিষ্ঠানের ফলাফল জানতে চাইলে তিনি ব্যাস্ততা দেখিয়ে ফোন কেটে দেন।