দিনাজপুরের বোচাগঞ্জ সীমান্তে রাণীর ঘাটে ভাবিদের হাঁসের মাংসের হোটেল। বর্তমান এই স্থানটি ভাবির মোড় হিসেবে পরিচিত। এই মোড়ে রয়েছে চার ভাবির নামে চারটি হোটেল। ভাবির হোটেলগুলোতে সস্তা ও সুস্বাদু হাঁসের ভুনা মাংসের জন্য বিখ্যাত। হোটেলে নেই কোন পুরুষ কর্মচারী, খাবার পরিবেশন করা, ক্যাশে টাকা নেওয়া সহ সব কাজ করেন নারী
আরও পড়ুন
২০১৮ সালের ২ ফেব্রুয়ারি স্বামীকে হারিয়ে ২মেয়ে-১ছেলের মুখে দু’বেলা দু’মুঠো খাবারের জন্য ৫বছর ধরে হোটেলের বুয়ার কাজ করে বেড়াচ্ছেন জমি-জমা, ঘর-বাড়ীহীন হতদরিদ্র জাহানারা বেগম। হোটেলে বুয়ার কাজ করে যা আনে তা দিয়েই দুঃখে-কষ্টে অতিবাহিত হচ্ছে তাদের জীবন। লালমনিরহাটের সুরকি মিলস্থ অন্যের ভাড়া ঘরের ভেতর রাত কাটে কোন মতে তাদের। ঘুমোতে
নদীবিধৌত গ্রাম- মহিবান্দী। আঁকাবাঁকা নদীর তীরে ‘দ্বীপ’ হিসেবে পরিচিত ‘মহিষবান্দী পুর্বপাড়া’। এখানে প্রায় দেড়’শ পরিবারের বসবাস। ভাঙনের থাবায় বাড়িগুলোর চারপাশে বয়ে গেছে নদী। যার ফলে নদীবন্দি হয়ে পড়েছে মানুষেরা। তাদের চলাচলের নেই কোন রাস্তা। পারাপারের জন্য আছে একটি নড়বড়ে বাঁশের সাঁকো। ঝুঁকিপূর্ণ এই সাঁকো আর অন্যের কৃষি জমির আইল দিয়ে
গাইবান্ধার অত্যান্ত উঁচু এলাকা হচ্ছে- ধাপেরহাট ইউনিয়ন। এঁটেল মাটি এই এলাকায় একসময় অধিকাংশ বাড়িতে ছিলো মাটির ঘর। অতীতে এই ঘরগুলোকে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘর বলা হত। এখন সেইসব মাটির ঘর হার মানছে ইট-সিমেন্টের তৈরী দালান আর অট্টালিকার কাছে। জানা যায়, তৎকালীন গাঁও-গ্রামের মানুষের এসি ঘর হিসেবে খ্যাত মাটির তৈরি ঘর। ঝড়-বৃষ্টি
গাইবান্ধায় কৃষকদের ফলন বাড়াতে সমলয় পদ্ধিতি বোরো চারা রোপনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে ট্রে পদ্ধতিতে বীজতলা তৈরী ও চারা উৎপাদন শেষের দিকে পৌঁছাছে তাদের। বুধবার (১৮ জানুয়ারি) দুপুরে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী ও সাঘাটা উপজেলার মাঠে দেখা যায় বীজতলা তৈরীর নতুন এক ভিন্ন চিত্র। এসময় ভালো মানের চারা উৎপাদনের জন্য উন্নত প্রযুক্তির