সেভ দ্য রোড-এর মহাসচিব শান্তা ফারজানা গণমাধ্যমকে বলেন, শুধুমাত্র ৭ অক্টোবর সকাল ৮ টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত ২৩ টি দুর্ঘটনা ঘটেছে কেবলমাত্র বেপরোয়া বাহন চালানোর কারণে, তার উপর ছিলো ফিটনেসলেস বাহন। এভাবে বাংলাদেশে সড়কপথকে মৃত্যুপথ করার নেপথ্য নায়ক মূলত তারাই যারা দায়িত্ব পালন না করে অপরাধ-দুর্নীতি-কোয়ালিশন করে বছরে একবার বা দুবার রাজপথে নেমে জনগনের জীবন নিয়ে তামশা করে; তাদেরকে ‘না’ বলে সংশ্লিষ্টদের প্রতি অনুরোধ জানাবো- বাংলাদেশের ৪ পথকে দুর্ঘটনামুক্ত করতে বিআরটিএর ম্যাজিষ্ট্রেট টিমকে সক্রিয় করুন, ফিটনেসবিহীন বাহন যেন রাস্তায় না নামতে পারে, সেজন্য বাস ডিপোতে গিয়ে পরিদর্শন করুন, চালকের লাইসেন্স আছে কি না তদারকি করতে শ্রমিক সংগঠনগুলোকে লাইসেন্সবিহিন চালকদের তালিকা দেয়ার আহবান জানান; সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিন এবং সেভ দ্য রোড-এর বিশেষ ৪ টি দাবি বাস্তবায়ন করুন পাশাপাশি সাধারণ মানুষকে সচেতন করুন।
উল্লেখ্য, ২০০৭ সালের ২৮ আগস্ট ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের টিএসসিতে আত্মপ্রকাশ করে আকাশ-সড়ক- রেল ও নৌপথ দুর্ঘটনা মুক্ত করার জন্য নিবেদিত দেশের একমাত্র স্বেচ্ছাসেবি ও গবেষণাধর্মী সংগঠন সেভ দ্য রোড। সারাদেশে ৩৭ টি জেলাসহ ১১১ টি শাখায় সেভ দ্য রোড-এর হাজার হাজার স্বেচ্ছাসেবি ৪ পথকে দুর্ঘটনামুক্ত করতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করছে।
নিউজ ডেস্ক, জাগো২৪.নেট 























