মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মঙ্গলের পথে চীনা মহাকাশযান

চন্দ্রাভিযানের পর এবার মঙ্গলের কক্ষপথে গেল চীনের মহাকাশযান। বুধবার সফলভাবে কক্ষপথে নামে তিয়ানওয়েন-ওয়ান। এখন এর লক্ষ্য লালগ্রহের বুকে নামার।পরে সেখানকার মাটির প্রকৃতি, ভৌগোলিক গঠন, আবহাওয়া, বায়ুমণ্ডল ও পানির উৎসের সন্ধান করবে এই নভোযান।

চীন প্রথম মঙ্গলগ্রহে মনুষ্যবিহীন স্বতন্ত্র মহাকাশযান পাঠায় ২০২০ সালের ২৩ জুলাই। হাইনান দ্বীপ থেকে উৎক্ষেপণ হয় তিয়ানওয়েন-ওয়ান নামের এই নভোযান। এতে আছে একটি অরবিটার, ল্যান্ডার আর রোভার। উড্ডয়নের ৭ মাস পর, বুধবার মঙ্গলের কক্ষপথে সফলভাবে প্রবেশ করেছে তিয়ানওয়েন-ওয়ান। এখন লালগ্রহে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছে রোভার। এটি মঙ্গলের মাটির প্রকৃতি, ভৌগোলিক গঠন, আবহাওয়া, বায়ুমণ্ডল এবং পানির উৎসের খোঁজ করবে।

চীনের একদিন আগে লালগ্রহের কক্ষপথে পৌঁছায় সংযুক্ত আরব আমিরাতের মহাকাশযান হোপ। ১৭ ফেব্রুয়ারি সেখানে যাওয়ার কথা যুক্তরাষ্ট্রের একটি মহাকাশযানের।

২০১২ সালে মঙ্গলের বুকে প্রথম নেমেছিল আমেরিকার ন্যাশনাল অ্যারোনেটিকস অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (নাসা)’র রোভার কিউরিওসিটি। সেটি এখনো সচল আর পৃথিবীতে নিয়মিত পাচ্ছে নানা তথ্য ও ছবি।

আমেরিকার নাসার মত চীনেরও একটি মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান রয়েছে যার নাম চায়না ন্যাশনাল স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (সিএনসা)। সিএনসা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৩ সালের ২২ এপ্রিল।

জনপ্রিয়

মঙ্গলের পথে চীনা মহাকাশযান

প্রকাশের সময়: ০৯:৩৭:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২১

চন্দ্রাভিযানের পর এবার মঙ্গলের কক্ষপথে গেল চীনের মহাকাশযান। বুধবার সফলভাবে কক্ষপথে নামে তিয়ানওয়েন-ওয়ান। এখন এর লক্ষ্য লালগ্রহের বুকে নামার।পরে সেখানকার মাটির প্রকৃতি, ভৌগোলিক গঠন, আবহাওয়া, বায়ুমণ্ডল ও পানির উৎসের সন্ধান করবে এই নভোযান।

চীন প্রথম মঙ্গলগ্রহে মনুষ্যবিহীন স্বতন্ত্র মহাকাশযান পাঠায় ২০২০ সালের ২৩ জুলাই। হাইনান দ্বীপ থেকে উৎক্ষেপণ হয় তিয়ানওয়েন-ওয়ান নামের এই নভোযান। এতে আছে একটি অরবিটার, ল্যান্ডার আর রোভার। উড্ডয়নের ৭ মাস পর, বুধবার মঙ্গলের কক্ষপথে সফলভাবে প্রবেশ করেছে তিয়ানওয়েন-ওয়ান। এখন লালগ্রহে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছে রোভার। এটি মঙ্গলের মাটির প্রকৃতি, ভৌগোলিক গঠন, আবহাওয়া, বায়ুমণ্ডল এবং পানির উৎসের খোঁজ করবে।

চীনের একদিন আগে লালগ্রহের কক্ষপথে পৌঁছায় সংযুক্ত আরব আমিরাতের মহাকাশযান হোপ। ১৭ ফেব্রুয়ারি সেখানে যাওয়ার কথা যুক্তরাষ্ট্রের একটি মহাকাশযানের।

২০১২ সালে মঙ্গলের বুকে প্রথম নেমেছিল আমেরিকার ন্যাশনাল অ্যারোনেটিকস অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (নাসা)’র রোভার কিউরিওসিটি। সেটি এখনো সচল আর পৃথিবীতে নিয়মিত পাচ্ছে নানা তথ্য ও ছবি।

আমেরিকার নাসার মত চীনেরও একটি মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান রয়েছে যার নাম চায়না ন্যাশনাল স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (সিএনসা)। সিএনসা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৩ সালের ২২ এপ্রিল।